সাধারণ মাইক্রোস্কোপে সাধারণতঃ আলো ব্যবহার করে বস্তুটিকে বড় করে দৃশ্যমান করা হয়। কিন্তু ইলেকট্রন মাইক্রোস্কোপে দৃশ্যমান আলোর পরিবর্তে ইলেকট্রন ব্যবহার করা হয়। ফলে বস্তুটি অনেক গুণ বর্ধিত হয়ে দেখা যায়। একটি সাধারণ মাইক্রোস্কোপে আলোক তরঙ্গ কোন বস্তুকে ২০০০ গুণ বড় করে দেকা সম্ভব। কিন্তু একটি আধুনিক ইলেক্ট্রন মাইক্রোস্কোপে বস্তুকে ১০,০০,০০০গুণ বড় করে দেখা সম্ভব। যে বস্তুকে দেখতে হবে তার দৈর্ঘ্য যদি আলোর দৈর্ঘ্যের থেকে বড় হয় তবেই মাইক্রোস্কোপে তা দেখা সম্ভব। ইলেক্ট্রন মাইক্রোস্কোপের সুবিধা হল ইলেকট্রন ঢেউ এর দৈর্ঘ্য অতি সূক্ষ্ম । ফলে তার বিবর্ধন ক্ষমতাও বেশি। ইলেকট্রন মাইক্রোস্কোপে ইলেকট্রন উৎপাদনকারী বস্তু, কতগুলো লেন্স ও পর্দায় ছবি করার জন্য ফ্লোরোসেন্ট পর্দা বা ফটোগ্রাফিক প্লেট থাকে। একটি ট্যাংকস্টান ফিলামেন্টের উপরে উচ্চ বৈদ্যুতিক প্রবাহ চালনা করা হয় (৫০,০০০-১,০০,০০০ ভোল্ট)। উত্তপ্ত ফিলামেন্টটি ইলেক্ট্রন নির্গত করব। এরপর একটি ইলেকট্রন প্রবাহকে সাংকেতিক করে সরু বীমে পরিণত করে। এই সরু বীম পরীক্ষণীয় বস্তুর ভিতর দিয়ে অতিক্রম করে পর্দায় এর ছবি ফেলবে। বর্তমান বিজ্ঞানীরা বিভিন্ন কাজে ইলেকট্রন মাইক্রোস্কোপ ব্যবহার করেন। কোন ধাতুর মূল গঠন পরীক্ষার জন্য ব্যাকটেরিয়াসহ বিভিন্ন রোগ জীবানু পরীক্ষার ক্ষেত্রে মানুষের কোষের বিভিন্ন অংশ পরীক্ষার জন্য ডাক্তারী পরীক্ষাগারে এর বহুল প্রচলন রয়েছে। আবিস্কারঃ বহু পদার্থবিজ্ঞানী ও প্রকৌশলীর তাত্বিক এবং পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর ইলেকট্রন মাইক্রোস্কোপ আবিস্কার সম্ভব হয়। ইলেকট্রনের যে তরঙ্গীয় সম্ভার আছে তা সর্বপ্রথম ধারনা করেন। ফ্রান্সের পদার্থ বিজ্ঞানী প্রিন্স রুইস ভিক্টর ডি ব্রোজিন (১৯২৩)। ১৯২৭ সনে এ ধারণার পরীক্ষা ঘটান আমেরিকান পদার্থ বিজ্ঞানী ক্লিপটন জে ডিভিশা ও লেস্টার এইচ গারমার যুগ্মভাবে এবং এককভাবে চেষ্টা করা ইংরেজ পদার্থবিদ জর্জ প্যাগেট জনসন । ১৯৩৮ সালে আস্টি এবং বোডে ভন বোরিস নামে দুইজন জার্মান প্রকৌশলী সর্বপ্রথম বাজারজাত করার জন্য ইলেকট্রন মাইক্রোস্কোপ তৈরি করেন (সিমেন্স হ্যালক কোম্পানীর অধীনে) । ইংল্যান্ডে জনৈক ইঞ্জিনিয়ার স্যার চার্লস ওয়াটালী ১৯৫২ সনে ইলেকট্রন মাইক্রোস্কোপ আবিস্কার করেন।
Electgron microscope uses electron waves to form images where as optical microscope uses light wave for dong same purpose. Wavelength of visible light is very larger than in compared with electron waves. The maximum resolution of a microscope depends on the wave length as it is not possible to give clear picture of an object of length less than the wavelength. So why the magnification capability of electron microscope is may times of optical microscope. Narmally an optical microscope can magnify an object about 2000 times’ whare as an electron microscope can do same things by 1000000 times. The electron beam used in electron microscope is produced using a high electric field of 50000 to 100000 vot/m in a low pressure tube emitted thermally form a tungsten filament. Scientists use electron microscope in many different fields of research, including medicine, biology, chemistr, metallurgy, entomology and physice. Since its introduction in 1930s, electron microscope has revolutionized the study of microscopic structure and surfaces. The invention of the electron microscope was made possible by a number of theoretical and experimental advances in physics and engineering. The main concept on which the electron microscope is founded that electrons have a wavelike nature was hypothesized by French physicist prince Louis de Broglie in 1923. In 1927 de Broglie’s hypothesis was experimentally verified by American physicists Clinton J. Davisson and Lester H. germer and independently by English physicist George Paget Thomson. In 1932 German engineers Maxknoll and Ernst Ruska buit three First transmission electron microscopes. In 1938 Ruska and German engineer Bodo Von Borris built the first model of the commercial TEM for the simens Halske Company in Barlin, Germany. The English engineer sir Charles oatley invented the SEM in its present form in 1952.