আমাদের দেশে বাঁশ, কাঠ, আখের ছোবড়া, নলখাগড়া দিয়ে কাগজ তৈরি করা হয়। প্রথমে বাঁশ বা কাঠকে চিপারে ফেলা হয়। এখানে কাঠ কেটে ছোট ছোট টুকরা করা হয়। বেল্টের সাহায্যে এ টুকরোগুলি ডাইজেস্টারে নেয়া হয়। ডাইজেস্টারে উচ্চ তাপমাত্রা ও চাপে সোডিয়াম হাইড্রোক্সাইড, সোডিয়াম আয়োডাইড,সোডিয়াম বাই সালফেট পূর্ণ কুকিং লিটারের সাথে সিদ্ধ করা হয়। এখান থেকে মণ্ডকে পাম্প করে বের করা হয় এবং ধৌত ও বিরঞ্জন করা হয়। বিরঞ্জক হিসেবে ক্যালসিয়াম হাইপোক্লোরাইড দ্রবণে চুনের পানি ব্যবহার করা হয়। এরপর মন্ডকে রিফাইনার বা বিটারের ভেতরে চালনা করা হয়। উচ্চমানের কাগজের জন্য বিটার ও রিফাইনার দুইটাই ব্যবহার করা হয়। মসৃণ তল ও অধিকতর সাদা কাগজের জন্য এখানে মন্ডের সাথে চুনীকৃত ট্যালকা অথবা কাদামাটি অধঃক্ষিপ্ত (ক্যালসিয়াম কার্বনেট) যোগ করা হয়। এছাড়া কাগজে তরল দ্রব্য প্রবেশ রোধের জন্য সাইজিং সোবান ও ফিটকিরি ব্যবহার করা হয়। এরপর মন্ড রোলারের মধ্য দিয়ে চালনা করা হয়। এতে কাগজ প্রস্তুত সম্পন্ন হয়।
The paper is made in our country with ingredients like bamboo, wood, bagasee and nalkhagra. At first the ingredients are fall down int chipper for making them into tiny fragments. These fragments are then transferred into the digester though belt. The fragments are then cooked with NaOH, Nal and Na2S at elevated pressure and temperature. From here, the pulp is pumped out to next stage. Then the pulpis washed away and decolourised. As decolourising agents, calciumhypochloride solution or chlorine and limewater are used. After this, the pulp is driven through refiner/beater. For better quality paper, the pulp is driven through both beter and refiner. For fine and whiter paper, talc powder or precipitation of clay (CaCO3) is added with the pulp. Besides these, sizing soap and patashalum are added to prevent the penetration of liquid into the paper. Then the pulp is passed through rollers. The paper is produced after dong this.