ক্যারিয়া লাক্ষা (karrialacca) কর্তৃকনি:সৃতরেজিনজাতীয়পদার্থলাক্ষাপোকার ত্বকের নীচে ছড়িয়ে থাকা এক প্রকার গ্রন্থি থেকে আঠালো রস নি:সৃত হয়, যা ক্রমান্বয়ে শক্ত ও পরুু হয়ে পোষক গাছের ডালকে আচ্ছাদিত করে ফেলে। পোষক গাছের ডাল এর ওপরের লালা নি:সৃত আচ্ছাদনই লাক্ষা বা লাহা নামে পরিচিত । লাক্ষা চাষের ইতিহাস প্রায় ৪০০০ বছরের পুরনো । প্রায় ১০০ প্রজাতির পোষকে লাক্ষা জন্মাতে পারে। বাংলাদেশে কুল , শিরিষ, বট, পলাশ,বাবলা,ডুমুর ,অড়হড়,কুসুম প্রভূতি গাছে লাক্ষা ভাল জন্মে। বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলে লাক্ষার চাষ হয়ে থাকে। বিশেষ করে চাঁপাইনবাগঞ্জ , রাজশাহী ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকায় । সবচেয়ে বেশি লাক্ষা উৎপাদিতহয়ভারতে।
লাক্ষার ব্যবহার
*কাঠের আসবাবপত্র বার্নিশ করা বিভিন্ন ধরনের বার্নিশ,পেইন্ট ইত্যাদি তৈরি ও পিতল বার্নিশ করার কাজে ।
*অস্ত্র কারখানার,রেলওয়ে কারখানায়
*বিভিন্ন অটোমোবাইল ইঞ্জিন মেরামত, রক্ষণাবেক্ষণে আঠালো ও জোড়া লাগানো পদার্থ হিসাবে।
*স্বর্ণালংকারের ফাঁপা অংশ পূরণে।
*ডাকঘরের চিঠি, পার্সেল ইত্যাদি সীলমোহর করার কাজে গালা হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
Itis resin type substance which is secreted by the karialacca .Resin type juice is secreted from the skin gland of lacca which covered to the trees branch , consistently being stout and thickening.Saliver secreting covering of the host tree branch is called lacca or laha .The lacca culture history is about 4000 years old. Lacca is grown on one hundred host.Lacca is grow on plum, lebbeck,banyan tree ,palas,Acacia, Fig ,pigeon pea, kusumetctrees.Lacca is cultured in the north Bengal of the country specially chapainawabganj, Rajshahi and its neibouringareas.The most lacca produced in India.
Uses of lacca